১। নিজ পিতা/স্বামী/মাতার নাম সংশোধন-
আবেদন পত্রের সাথে যেসব দলিলাদি (এক বা একাধিক) দাখিল করতে হবে
> এস.এসসি/সমমান সনদ
> নাগরিকত্ব সনদ
> জন্ম সনদ
> চাকুরীর প্রমাণপত্র
> পাসপোর্ট
> নিকাহনামা
> পিতা/স্বামী/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি
আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত দলিলাদি অবশ্যই সত্যায়িত হতে হবে
২। নিজের নাম পরিবর্তন
ডাক নাম বা অন্য নামে নিবন্ধিত হলে সংশোধনের জন্য আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে
> এস.এস.সি/সমমান সনদের সত্যায়িত ফটোকপি
> বিবাহিতদের ক্ষেত্রে স্ত্রী/স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি
> ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে সম্পাদিত এফিডেভিট
> জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞাপনের কপি।
পরবর্তীতে কাগজপত্রের মূলকপি সহ ব্যক্তিগত শুনানীর জন্য উপস্থিত হতে হবে।
৩। বিবাহ/বিবাহবিচ্ছেদের কারণে সংশোধণ-
> বিবাহের কারণে স্বামীর নাম অন্তর্ভুক্ত করতে চাইলে- কাবিননামা ও স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি দাখিল করতে হবে।
> বিবাহ-বিচ্ছেদের কারণে স্বামীর নাম বাদ দিতে চাইলে- তালাকনামার সত্যায়িত কপি দাখিল করতে হবে।
৪। পিতা/মাতার নাম পরিবর্তন-
পিতা/মাতার নাম আমূল পরিবর্তনের ক্ষেত্রে আবেদনের সাথে জমাদিতে হবে
> এসএসসি/এইচএসসি/সমমান পরীক্ষার সনদপত্র/রেজিস্ট্রেশন কার্ড
> পিতা/মাতার পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি
> পিতামাতামৃত হলে অন্যান্য ভাইবোনের পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি
> অন্য কোন গ্রহণযোগ্য কাগজের সত্যায়িত কপি
৫। জন্মতারিখ সংশোধন-
যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম এসএসসি/সমমান
> তাদের জন্মতারিখ সংশোধনের ক্ষেত্রে আবশ্যিকভাবে এসএসসি বা সমমান পরীক্ষার সনদপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি জমা দিতে হবে
> বয়সের পার্থক্য অস্বাভাবিক না হলে প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখিত তারিখে সংশোধিত পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়।
> অস্বাভাবিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সনদের মূল কপি প্রদর্শনকিংবা ব্যক্তিগত শুনানীতে অংশ নেয়া প্রয়োজন হতে পারে।
যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা অনূর্ধ এসএসসি/সমমান তাদের জন্মতারিখ সংশোধনের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র ইস্যু তারিখের আগের তারিখের
> সার্ভিস বুক/এমপিও’র কপি
> ড্রাইভিং লাইসেন্স
> জন্ম সনদ
> নিকাহনামা
> পাসপোর্টর কপি প্রভৃতি দাখিল করতে হবে
৬। বিবিধ সংশোধন-
জাতীয় পরিচয়পত্রে কোন নামের পূর্বে পদবী, উপাধি, খেতাব ইত্যাদি সংযুক্ত করা যাবে না।
> পিতা/স্বামী/মাতাকে "মৃত" উল্লেখ করতে চাইলে মৃত্যু সনদ দাখিল করতে হবে
> জীবিত পিতা/স্বামী/মাতাকে ভুলক্রমে "মৃত" হিসেবে উল্লেখ করার কারণে
পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্রের কপি দাখিল করতে হবে।
৭। রক্তের গ্রুপ সংশোধন-
রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত বা সংশোধন করতে হলে মেডিকেল প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস